 |
| আসামিরা কোথায় থাকবেন ঠিক করবে জেল কর্তৃপক্ষ |
চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম: ট্রাইব্যুনালই নির্ধারণ করবেন কারাগার, না সরকারের
স্টাফ রিপোর্টার | পিপলস বাংলা নিউজ
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম বলেছেন, ট্রাইব্যুনালে আসামি হাজির করা হলে ট্রাইব্যুনাল তাকে জেলখানায় পাঠানোর নির্দেশ দেবেন। তবে কোন কারাগারে রাখা হবে তা জেল কর্তৃপক্ষ নির্ধারণ করবে।
তিনি আরও বলেন, সেনাবাহিনীর হেফাজতে থাকা সেনা সদস্যদের গ্রেপ্তার দেখানো হলে তাদের আদালতে হাজির করতে হবে। এরপর ট্রাইব্যুনাল ঠিক করবেন, আসামিকে সাব-জেল পাঠানো হবে কি অন্য কোনো কারাগারে।
ঢাকা সেনানিবাসে অস্থায়ী কারাগার
সোমবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে ঢাকা সেনানিবাসের একটি ভবনকে সাব-জেল হিসেবে প্রজ্ঞাপন জারির তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ার সময় চিফ প্রসিকিউটর এসব কথা বলেন।
তাজুল ইসলাম আরও বলেন,
“যেকোনো স্থানকে কারাগার বানানোর এখতিয়ার সরকারের আছে। তবে ট্রাইব্যুনালের আইন অনুযায়ী আসামিকে গ্রেপ্তারের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আদালতে হাজির করতে হবে।”
প্রজ্ঞাপনের বিস্তারিত
আজ সোমবার (১৩ অক্টোবর) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে প্রকাশিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ঢাকা সেনানিবাসের বাশার রোড সংলগ্ন উত্তর দিকে অবস্থিত ‘এমইএস’ বিল্ডিং-৫৪ সাময়িকভাবে কারাগার হিসেবে ঘোষণা করা হলো।
প্রজ্ঞাপনের তারিখ উল্লেখ রয়েছে ১২ অক্টোবর (রোববার), যদিও তথ্যটি সোমবার জানা গেছে।
এর আগে, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের গ্রেপ্তারি পরোয়ানাভুক্ত ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে হেফাজতে নেওয়া হবে বলে সেনা সদর সংবাদ মাধ্যমে জানিয়েছে।
No comments:
Post a Comment